1. alimsnb0@gmail.com : Abdul Alim :
  2. zunaid365@gmail.com : Engineers Voice :
  3. robinsnb18@gmail.com : Robin :
৩০ কারখানা পাবে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ - Engineers Voice
সংবাদ শিরোনাম :
দেশের মাটিতে বিশ্বখ্যাত অটোমোবাইল টেকজায়েন্ট কোম্পানি টেসলার সাথে কোলাবোরেশানে ব্যাটারি প্যাক পেলো টিম ক্র্যাক প্লাটুন রুয়েটে ৬-১৩ বছরের বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং কন্টেস্ট অনুষ্ঠিত ২৪ আগস্ট থেকে রুয়েটে ক্লাস শুরু, আজ থেকে খুলছে আবাসিক হলসমূহ রাজশাহীতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবীদেরকে সাথে নিয়ে বিএসটিআই’র বাজার মনিটরিং ও সার্ভিল্যান্স অভিযান পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক ব্যক্তি নিহত ভিপিএন ব্যবহারের আগে যা জানা প্রয়োজন আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান বিভেদ সৃষ্টির কোনো সুযোগ নেই : প্রধান উপদেষ্টা সাঈদসহ অন্যদের আত্মত্যাগকে স্মরণ রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলুন : ড. ইউনূস ৬৩ হাজার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করলো মেটা মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানালেন চুয়েট ভিসি

৩০ কারখানা পাবে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০২০

পরিবেশবান্ধব বিবেচনায় প্রতিবছর ৩০টি কারখানাকে দেওয়া হবে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’। মুজিব বর্ষ থেকে এই পুরস্কার দেওয়া শুরু হবে। এ জন্য ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড নীতিমালা-২০২০’ প্রণয়ন করেছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ডের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় গঠিত বিভিন্ন খাতকে বিবেচনায় নেওয়া হবে। কোন কোন খাতকে অ্যাওয়ার্ডের জন্য নির্বাচন করা হবে তা সুনির্দিষ্টভাবে প্রচার করা হবে। বিভিন্ন খাতে মোট ৩০টি অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। কোন খাতে কয়টি অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে, তা প্রাথমিকভাবে মূল্যায়ন কমিটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রস্তাব বা সুপারিশ মন্ত্রণালয়ের কোর কমিটির কাছে পেশ করবে। কোর কমিটি চ‚ড়ান্ত অনুমোদন দেবে। একই খাতে পাঁচটির বেশি অ্যাওয়ার্ড দেওয়া যাবে না।
অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শিল্প প্রতিষ্ঠান বা কারখানাগুলোকে অনুমোদিত মনোগ্রামখচিত একটি মেডেল, একটি ক্রেস্ট এবং একটি সনদপত্র ও ১ লাখ করে টাকা দেওয়া হবে। প্রতিবছর ২৮ এপ্রিল জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেপটি দিবসে এ পুরস্কার দেওয়া হবে বলে নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
এ খাতে সংশ্লিষ্ট পরিদর্শন অধিদফতরের সব নিবন্ধিত এবং হালনাগাদ নবায়ন করা কারখানা ও প্রতিষ্ঠানগুলোই কেবল অ্যাওয়ার্ডের জন্য বিবেচিত হবে।
নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে জমির ভৌগোলিক অবস্থান, পানি সাশ্রয়, প্রাকৃতিক শক্তির ব্যবহার, পরিবেশবান্ধব নির্মাণসামগ্রী, অভ্যন্তরীণ পরিবেশগত অবস্থা, আধুনিক উদ্ভাবিত যন্ত্রের ব্যবহার, এলাকাভিত্তিক প্রাধান্য ইত্যাদি পর্যালোচনা করে কারখানাটি পরিবেশবান্ধব ফ্যাক্টরি কি না তা নির্ধারণ করা হবে। কারখানা ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন শিল্প খাতকে গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
নীতিমালায় অ্যাওয়ার্ড প্রক্রিয়ার নির্ণয়কগুলোও উল্লেখ করা হয়েছে। মূল্যায়ন কমিটি এসব নির্ণয়ক বিবেচনা করে প্রতিবছর সেক্টরভিত্তিক ১০০ নম্বরের চেকলিস্ট প্রণয়ন করবে বলে নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে। পুরস্কার দিতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত সচিবকে (শ্রম) আহŸায়ক করে এ সংক্রান্ত একটি মূল্যায়ন কমিটি গঠন করা হবে জানিয়ে নীতিমালায় বলা হয়েছে, অন্যদিকে সচিবের নেতৃত্বে থাকবে একটি কোর কমিটি। চেকলিস্ট অনুযায়ী তথ্য-উপাত্ত ও পরিদর্শন রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে মূল্যায়ন কমিটি কোর কমিটির কাছে পুরস্কারের জন্য মনোনীত প্রতিষ্ঠানের নাম সুপারিশ করবে। কোর কমিটি মূল্যায়ন কমিটির পাঠানো অগ্রাধিকার তালিকা থেকে নির্ধারিত সংখ্যক খাতের উপযুক্ত কারখানাগুলোর নাম অন্তর্ভুক্ত করে অ্যাওয়ার্ডের জন্য চ‚ড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করবে বলে নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© স্বত্ত্বঃ ইঞ্জিনিয়ার্স ভয়েস: ২০১৭-২০২৪ --- “ইঞ্জিনিয়ার্স ভয়েস” এ প্রকাশিত/প্রচারিত যেকোন সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিওচিত্র বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং নিষিদ্ধ।

Site Customized By NewsTech.Com