1. alimsnb0@gmail.com : Abdul Alim :
  2. zunaid365@gmail.com : Engineers Voice :
  3. robinsnb18@gmail.com : Robin :
যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে ৩ জনের শরীরে করোনার নতুন উপধরণ - Engineers Voice
সংবাদ শিরোনাম :
রাসিকের উদ্যোগে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন স্মৃতিসৌধে আইইইবির পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে প্রচুর গ্যাস থাকতে পারে যা আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে: চুয়েট ভিসি সত্যিকার দেশপ্রেম হচ্ছে দেশকে গড়ে তোলার এক নিরন্তর সাধনা: চুয়েট ভিসি চুয়েটে স্থাপত্য বিভাগের আয়োজনে প্রথম জাতীয় কনফারেন্স শুরু হচ্ছে কাল খুলনায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনে মহান বিজয় দিবস বর্ণাঢ্য র‌্যালী চুয়েটের ১৩৭তম সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত কুয়েট অফিসার্স এসোসিয়েশনের বার্ষিক নির্বাচনে মোঃ মঈনুল হক সভাপতি, বাদশা মোঃ হারুন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত কুয়েট ও STEMX365 এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর আইইবি রাজশাহী কেন্দ্রে মহান বিজয় দিবস পালিত

যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে ৩ জনের শরীরে করোনার নতুন উপধরণ

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে বাংলাদেশি তিন জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের ওমিক্রন ধরনের নতুন সাবভ্যারিয়েন্ট বা উপধরণ 22D:Omicron/BA.2.75 শনাক্ত করা হয়েছে। গত রোববার জিনোম সেন্টারের একদল গবেষক যশোরের তিনজন আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে সংগৃহীত ভাইরাসের আংশিক (স্পাইক প্রোটিন) জিনোম সিকুয়েন্সের মাধ্যমে করোনার নতুন এই উপধরণটি শনাক্ত করে।

যবিপ্রবির গবেষক দলটি জানায়, আক্রান্ত তিনজন ব্যক্তিই পুরুষ। যাঁদের একজনের বয়স ৫৫ এবং বাকি দুইজনের বয়স ৮৫ বছর। আক্রান্তদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং অন্যান্যরা বাসাতেই চিকিৎসা নিচ্ছেন। আক্রান্তদের শরীরে জ¦র, গলাব্যথা, সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন মৃদু উপসর্গ রয়েছে।

গবেষক দলটি আরও জানায়, BA.2.75 সাবভ্যারিয়েন্টে স্পাইক প্রোটিনে ওমিক্রনের BA.2 ভ্যারিয়েন্টের  মতই মিউটেশন দেখা যায়। তবে তার সাথে দুইটি রিভার্সন মিউটেশন G446S এবং R493Q দেখা যায়। ওমিক্রনের এই সাব-ভ্যারিয়েন্টটি জুলাই মাসে ভারতে প্রথম শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া গত আগস্ট মাসে এই সাব-ভ্যারিয়েন্টটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শনাক্ত হয়। ভ্যাকসিন নেওয়া ব্যক্তিরাও এই সাব-ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছেন। আগামী দিনে এই সাব-ভ্যারিয়েন্ট বর্তমানে সংক্রমণশীল অন্যান্য সাব-ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় বেশি সংক্রমণ ঘটাতে পারে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।

করোনার এই নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্ট শনাক্তের বিষয়ে যবিপ্রবির উপাচার্য ও জেনোম সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন, এই সাব-ভ্যারিয়েন্টটি মানুষের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সহজেই ফাঁকি দিতে সক্ষম। এ জন্য মাস্ক ব্যবহারসহ কঠোরভাবে করোনাকালীন স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বিকল্প নেই। তিনি জানান, অচীরেই পূর্ণাঙ্গ জিনোম সিকুয়েন্স করে এ বিষয়ে আরও তথ্য জানা সম্ভব হবে এবং এই সাব-ভ্যারিয়েন্ট শনাক্তকরনের কাজ জিনোম সেন্টারে অব্যাহত থাকবে। উল্লেখ্য যে, ইতোপূর্বে জিনোম সেন্টারে করোনা ভাইরাসের ডেল্টা ও ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের স্থানীয় সংক্রমনও শনাক্ত করা হয়।

যবিপ্রবির অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও জিনোম সেন্টারের সহযোগী পরিচালক অধ্যাপক ড. ইকবাল কবীর জাহিদের নেতৃত্বে করোনার নতুন এই সাব-ভ্যারিয়েন্ট শনাক্তে গবেষক দলের অন্য সদস্যরা হলেন- বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ড. হাসান মো. আল-ইমরান, পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিরিন নিগার, অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তানভীর ইসলাম, ড. সেলিনা আক্তার, ড. অভিনু কিবরিয়া ইসলাম, জিনোম সেন্টারের গবেষণা সহকারী প্রশান্ত কুমার দাস, মো. আলী আহসান সেতু প্রমুখ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© স্বত্ত্বঃ ইঞ্জিনিয়ার্স ভয়েস: ২০১৭-২০২৪ --- “ইঞ্জিনিয়ার্স ভয়েস” এ প্রকাশিত/প্রচারিত যেকোন সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিওচিত্র বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং নিষিদ্ধ।

Site Customized By NewsTech.Com