1. alimsnb0@gmail.com : Abdul Alim :
  2. zunaid365@gmail.com : Engineers Voice :
  3. robinsnb18@gmail.com : Robin :
ভিপিএন ব্যবহারের আগে যা জানা প্রয়োজন - Engineers Voice
সংবাদ শিরোনাম :
২৪ আগস্ট থেকে রুয়েটে ক্লাস শুরু, আজ থেকে খুলছে আবাসিক হলসমূহ রাজশাহীতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবীদেরকে সাথে নিয়ে বিএসটিআই’র বাজার মনিটরিং ও সার্ভিল্যান্স অভিযান পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক ব্যক্তি নিহত ভিপিএন ব্যবহারের আগে যা জানা প্রয়োজন আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান বিভেদ সৃষ্টির কোনো সুযোগ নেই : প্রধান উপদেষ্টা সাঈদসহ অন্যদের আত্মত্যাগকে স্মরণ রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলুন : ড. ইউনূস ৬৩ হাজার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করলো মেটা মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানালেন চুয়েট ভিসি চুয়েটে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ যবিপ্রবি আগামীকাল থেকে খোলা

ভিপিএন ব্যবহারের আগে যা জানা প্রয়োজন

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৪

ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন-ঠচঘ) ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার ও অন্য কোনো নেটওয়ার্কের মধ্যে নিরাপদ যোগাযোগব্যবস্থা তৈরি করে। বেশিরভাগ মানুষ ব্লক করা ওয়েবসাইট ব্যবহার, তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা ও সেনসিটিভ কনটেন্ট ব্রাউজ করার জন্য ভিপিএন ব্যবহার করে। ভিপিএন সার্চ এবং সাধারণ সার্চের মধ্যে পার্থক্য? ভিপিএন ছাড়া সার্চ করলে খুব সহজেই ইউজারের আইপি অ্যাড্রেস জানতে পারে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার এবং থার্ড পার্টি অ্যাপস। পাশাপাশি ইউজারের লোকেশনও খুব সহজে ট্র্যাক করা যেতে পারে। অন্যদিকে, ভিপিএন ইউজারের ডেটা গোপন রাখতে সাহায্য করে। আপনার লোকেশন, আইপি অ্যাড্রেস নিরাপদ রাখে। যেহেতু ইউজারের লোকেশন ওয়েবসাইটের কাছে পৌঁছায় না। তাই সেই ওয়েবসাইটের অ্যাক্সেস সীমিত থাকলেও, সেখানে ভিজিট করা যায়। বর্তমানে একাধিক সংস্থা ভিপিএন পরিষেবা দিয়ে থাকে। তাদের পরিষেবার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে এসব সুবিধাগুলো –
ডেটা এনক্রিপশন: ইউজারের ডেটার সোর্স এনক্রিপ্টেড থাকে।

নিরাপদ ডেটা ট্রান্সফার: সাধারণ নেটওয়ার্কের তুলনায় ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক নিরাপদ ডেটা ট্রান্সফার করতে সাহায্য করে। ওয়েবসাইটের সীমিত অ্যাক্সেস: লোকেশন এবং ডেটা সোর্স গোপন থাকায় কোনো ওয়েবসাইটে সীমিত অ্যাক্সেস থাকলেও, তা ব্যবহার করা যায়। ভিপিএন কি সত্যি ব্রাউজিং হিস্ট্রি নিরাপদ রাখে? ভিপিএন থাকা সত্ত্বেও ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার ইউজারের উপস্থিতি সম্পর্কে জানতে পারে। তবে আপনি কী সার্চ করছেন, কোন সাইটে ভিজিট করছেন তা জানতে পারে না। তবে এই সমস্ত ডেটা ভিপিএন সার্ভারে জমা থাকে। তাই জরুরি পরিস্থিতিতে সেই ডেটা সরকারের সঙ্গে ভাগ করতে পারে ভিপিএন সংস্থাগুলি। পাশাপাশি ভিপিএন সার্ভারে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ হলেও এই ডেটা ফাঁস হতে পারে। ভিপিএন ব্যবহারের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো আপনি যদি কোনো ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়া, ভিপিএনের মাধ্যমে ব্যবহার করেন তাহলে ঐ কোম্পানি আপনার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করে দিতে পারে। বেশিরভাগ মানুষই ফ্রি ভিপিএন ব্যবহার করেন। কিন্তু ফ্রি ভিপিএন গুলো বেশিরভাগই সুরক্ষিত হয় না। হ্যাকাররা খুব সহজেই ফ্রি ভিপিএন এর আইপি হ্যাক করতে সক্ষম হয়। ভালো কোম্পানির ভিপিএন যদি আপনি ব্যবহার না করেন, সেক্ষেত্রে ঐ কোম্পানি আপনার পার্সোনাল ডাটা চুরি করে নিতে পারে এবং সেটা অন্য জনকে বিক্রি করে দিতে পারে। তাই সব সময় ভালো কোম্পানির ভিপিএন ব্যবহার করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

 

-এফএনএস

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© স্বত্ত্বঃ ইঞ্জিনিয়ার্স ভয়েস: ২০১৭-২০২৪ --- “ইঞ্জিনিয়ার্স ভয়েস” এ প্রকাশিত/প্রচারিত যেকোন সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিওচিত্র বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং নিষিদ্ধ।

Site Customized By NewsTech.Com